আরিয়ান শাওন : রোহিঙ্গারা যে কত খারাপ তা একমাত্র তারাই বুঝবে যারা তাদের অধ্যুষিত এলাকায় বসবাস করে।
বিশেষ করে যারা প্রবাসী আছে তারাই ভালো জানবে।
মক্কায় এমন কিছু পাহাড়ী এলাকা আছে যেখানে রোহিঙ্গা বসবাস করে সেসব এলাকায় সকল ধরনের অপকর্ম করে তারা। আর যখন পুলিশের হাতে গ্রেফতার হয় তাদের পরিচয় হয় বাংলাদেশী! এমনিতে তাদের নিজের বাংলাদেশী পরিচয় দেয় না। যদি কোন বাংলাদেশীর সাহায্যের প্রয়োজন হয়। এ ছাড়া ও রোহিঙ্গা জনগোষ্ঠীর সৌদিতে অনেক মহল্লা বা পাড়া আছে। সেখানে তারা প্রচুর দাপাটের সাথে চলা ফেরা করে। কোন আরবিকে তাদের বোন মেয়ে বিয়ে দিয়ে তাদের ক্ষমতা কাজে লাগিয়ে অপকর্ম করে।
মক্কাতে যেসব এলাকায় আমি চিনি যেমন : নাক্কাসা/ খালিদিয়া ১ নাম্বার ২ নাম্বার / হারাতুজ জোহর / কাকিয়া হালাকার কিছু অংশ / বাইন্না পাড়া/ সাবা বানাত/ মিস ফালাহ কেদুয়া/ খাজ্জানের পাহাড়/ হারাতুস আশরাফ / সরাইয়া মোজাহিদীন ইত্যাদি।
এ ছাড়া জিদ্দা সারা ফিলিস্তিন।
আমাদের মুসলিম হিসাবে উচিত ছিলো তাদের বিপদে সাহায্য করা এবং তাদের সাময়িক ভাবে থাকতে দেওয়া।
কিন্তু আমরা আমাদের দায়িত্ব পালন করেছি।
এখন জাতিসংঘের উচিত তাদের সরকারের সাথে চুক্তি করে তাদেরকে মায়ানমার পাঠিয়ে দেওয়া।
আরেকটি অশান্ত উপত্যকা আরেকটি রক্তাক্ত ইজরাঈল দেখতে চাই না।
এদের কোন পরিবার পরিকল্পনা নাই।
এরা যেই দেশেই যায় খুব দ্রুতই তাদের সম্প্রদায়ের বংশবিস্তার করে।
হয়তো আমি বেঁচে থাকবো না কোন একদিন আমার ভবিষ্যৎ বাণীটা মিলিয়ে নিবেন।
এখন জাতিসংঘের উচিত তাদের সরকারের সাথে চুক্তি করে তাদেরকে মায়ানমার পাঠিয়ে দেওয়া।
আরেকটি অশান্ত উপত্যকা আরেকটি রক্তাক্ত ইজরাঈল দেখতে চাই না।
এদের কোন পরিবার পরিকল্পনা নাই।
এরা যেই দেশেই যায় খুব দ্রুতই তাদের সম্প্রদায়ের বংশবিস্তার করে।
হয়তো আমি বেঁচে থাকবো না কোন একদিন আমার ভবিষ্যৎ বাণীটা মিলিয়ে নিবেন।