শিরোনাম
মতিউর রহমানঃ ২রা মার্চ ২০২০ কয়রা উপজেলার ছাত্রলীগের তত্কালীন সাধারণ সম্পাদক মোঃ হাদিউজ্জামান রাসেল হত্যার শিকার হন। তারপর কিছুটা সময় থেমে যায় কয়রা উপজেলা ছাত্রলীগের কার্যক্রম। তত্কালীন যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক মোঃ আমিনুল হক বাদল কে করা হয় ভারপ্রাপ্ত সাধারণ সম্পাদক। দীর্ঘদিন যাবত তিনি ভারপ্রাপ্ত সাধারণ সম্পাদক হিসাবে সাহসিকতার সহিত কাজ করে আসেন। গত ২০ জানুয়ারি খুলনা জেলা ছাত্রলীগের কার্যলয় থেকে প্রেস বিজ্ঞপ্তিত মাধ্যমে আমিনুল হক বাদলকে ভার মুক্ত করে সাধারণ সম্পাদক করা হয়। এ বিষয় তিনি মুক্তমন নিউজ কে জানান,আমি দীর্ঘদিন যাবত ভারপ্রাপ্ত সাধারণ সম্পাদক হিসাবে কাজ করেছি,সংগঠন আমার কাজ খুশি হয়ে আমাকে ভারমুক্ত করলেন। আমি ভবিষ্যৎ যতোদিন ছাত্রলীগের এই দায়িত্বে আছি আমি পুঙ্খানুপুঙ্খ ভাবে আমার উপর অর্পিত দায়িত্ব পালন করে যাবো।বঙ্গবন্ধুর নিজে হাতে গড়া এই সংগঠনকে আরো শক্তিশালী এবং গতিশীল করার লক্ষ্য আমি কাজ করে যাবো। এবং এর জন্য উপজেলার সর্বস্তরের নেতাকর্মীদের সহযোগিতা কমনা করেন তিনি। অনেক দিন যাবত উপজেলার বিভিন্ন ইউনিয়নে, ওয়ার্ডে কমিটি করা বন্ধ আছে কেন এমন প্রশ্নে তিনি বলেন, আমাদের সাবেক সাধারণ সম্পাদক মারা যাওয়ার পর আমাদের কার্যক্রম কিছুটা থেমে যার আমরা পুনরায় আবার আমাদের কাজ শুরু করেছি এবং এই বিষয় গুলো নিয়ে আমরা জেলা ছাত্রলীগের সাথে আলোচনা করবো। খুব দ্রুত হয়তো আমরা কমিটি করতে পারবো। বাগালী ইউনিয়ন যুবলীগ এবং সাধারণ সম্পাদক বঙ্গবন্ধু ছাত্র পরিষদ কয়রা উপজেলা শাখার মোঃ আব্দুর রহমান বলেন, কয়রা উপজেলা ছাত্রলীগের সাবেক সাধারণ সম্পাদক এস এম রাসেল ভাইকে হত্যা করার পর নতুন করে যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক আমিনুল হক বাদল ভাইকে ভারপ্রাপ্ত সাধারণ সম্পাদক করা হয়। গত ২০ জানুয়ারি খুলনা জেলা ছাত্রলীগের সভাপতি ও সাধারণ সম্পাদকের সাক্ষরিত আমিনুল হক বাদল ভাইকে ভার মুক্ত করে কয়রা উপজেলা ছাত্রলীগের সাধারণ সম্পাদক করা হয়। এতে আমি ধন্যবাদ জানাচ্ছি খুলনা জেলা ছাত্রলীগের সভাপতি ও সাধারণ সম্পাদকে এবং কয়রা উপজেলা ছাত্রলীগের সভাপতি শরিফুল ইসলাম টিংকু ভাইকে।