শিরোনাম
চতুর্থ ধাপে ৫৫৬ পৌরসভায় ভোটগ্রহণ ১৪ই ফেব্রুয়ারি। তবে ফেনীর পরশুরাম পৌরসভায় সব প্রার্থী বিনা প্রতিদ্বন্দ্বিতায় নির্বাচিত হওয়ায় ভোট হবে ৫৫ পৌরসভায়। এছাড়া, চট্টগ্রামের সাতকানিয়ায় বিনা প্রতিদ্বন্দ্বিতায় নির্বাচিত হওয়ায় মেয়র পদে ভোট হবে ৫৪ পৌরসভায়। এদিকে, ময়মনসিংহের ত্রিশাল এবং নোয়াখালীর সোনাইমুড়ি পৌরসভা নতুনভাবে যোগ হলেও স্থগিত করা হয়েছে নাটোর সদর ও মাদারীপুরের কালকিনি পৌরসভার ভোট। তিন ধাপে মোট ১শ ৪৮ পৌরসভায় নির্বাচনের পর রবিবার চতুর্থ ধাপে ৫৬ পৌরসভায় নির্বাচন। সকাল ৮টা থেকে ভোট গ্রহণ শুরু হয়ে চলবে বিকাল ৪টা পর্যন্ত। চতুর্থ ধাপের নির্বাচনে পরে যুক্ত হয় ময়মনসিংহের ত্রিশাল ও নোয়াখালীর সোনাইমুড়ী পৌরসভা। তবে নাটোর ও মাদারীপুরের কালকিনি পৌরসভার ভোট স্থগিত হওয়ায় ৫৬ পৌরসভায় ভোট হওয়ার কথা ছিল। কিন্তু ফেনীর পরশুরাম পৌরসভায় সকল পদে একক প্রার্থী থাকায় রবিবার ভোট হবে ৫৫ পৌরসভায়। এই ধাপে ২৯ পৌরসভায় ভোট হবে ইলেকট্রনিক ভোটিং মেশিন-ইভিএমে আর ২৬ পৌরসভায় ব্যালট পেপারে। ফেনীর পরশুরাম ও চট্টগ্রামের সাতকানিয়া পৌরসভায় মেয়র পদে বিনাপ্রতিদ্বন্দ্বিতায় নির্বাচিত হয়েছেন প্রার্থীরা। বাকি ৫৪ পৌরসভায় মেয়র পদে প্রতিদ্বন্দ্বিতা করবেন ২শ ১৫ জন। আর ৫৫ পৌরসভায় সংরক্ষিত কাউন্সিলর পদে ৬শ ১১ জন ও সাধারণ কাউন্সিলর পদে ২ হাজার ৫৯ জন প্রার্থী রয়েছেন। এসব পৌরসভায় মোট ভোটার রয়েছে ১৭ লাখ আর মোট ভোটকেন্দ্র ৮শ ৯টি। প্রধান দুই রাজনৈতিক দল আওয়ামী লীগ ও বিএনপিসহ দেশের ৮টি রাজনৈতিক দল এই ধাপের নির্বাচনে অংশ নিচ্ছে। গুরুত্বপূর্ণ কেন্দ্রগুলোতে আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর অতিরিক্ত সদস্য দায়িত্ব পালন করবেন। অতিরিক্ত সতর্কতা হিসেবে যেসব পৌরসভায় ব্যালটে ভোট হচ্ছে সেসব স্থানে ভোটের দিন সকালে সব কেন্দ্রে ব্যালট পেপার ও অন্যান্য নির্বাচনী সরঞ্জাম পৌঁছে যাবে। ভোটের দিন নির্বাচনী এলাকায় ট্রাক-পিকআপ ও ইঞ্জিনচালিত নৌযান চলাচলে নিষেধাজ্ঞা দিয়েছে নিঁর্বাচন কমিশন। এছাড়া, মোটরসাইকেল চলাচল নির্বাচনের পরদিন পর্যন্ত বন্ধ থাকবে।