ব্রাজিলিয়ান ন্যাচারালাইজড স্ট্রাইকারে চড়ে আসিয়ান কাপ জেতার পর ভিয়েতনাম আরও ৯ জন ফুটবলারের লিস্ট করেছে ন্যাচারালাইজড করতে।
ওদিকে মালয়েশিয়া এখন ইন্দোনেশিয়ার মত প্রবাসীদের ঢেউ আনতে যাচ্ছে। মালয় জাতীয় দলের অধিনায়ক ফুটবলের সাথে জড়িত সবাইকে প্রবাসীদের আন্তরিকভাবে গ্রহণের আহ্বান জানিয়েছে। প্রবাসীদের বেশিরভাগ আসবে দক্ষিণ ইউরোপ থেকে।
ইন্দোনেশিয়া ইতিমধ্যে যে সব প্রবাসী এনেছে, তাদের দিয়েই এই ২০২৬ বিশ্বকাপে কোয়ালিফাই করা সম্ভব। তারা তাদের কোরিয়ান কোচকে স্যাক করে প্যাট্রিক ক্লাইভারট কে এনেছে ডাচ বংশোদ্ভূতসহ অন্যান্য হাই প্রোফাইল ফুটবলার জাতীয় দলে আনতে৷ কেউ থামান ইন্দোদের! বাংলাদেশের সাথে ড্র করা ম্যাচটা থেকে তাদের বর্তমান একাদশে আর কেউ প্রায় নাই বলতে গেলে অলরেডি।
এক হামজা কে দিয়ে হবে না এটা বার বার বলছি। মিনিমাম সামিত কে লাগবে। সাথে আরও ১-২ জন হলে ভালো হয়। আর খুব দ্রুত একজন ভালো স্কোরিং সক্ষমতার স্ট্রাইকার লাগবে। ভিয়েত্ননামকে অন্য লেভেলে নিয়ে গেছে তাদের ব্রাজিলিয়ান স্ট্রাইকার। আশফাক আলী, ছেত্রিরা বছরের পর বছর টেনেছে তাদের দলকে। হংকং এর ৫ জন ন্যাচারালাইজড ফরোয়ার্ড আছে৷ সিঙ্গাপুরের আছে লিজেন্ডারি ফান্ডি আহমেদের দুই ছেলে। আরহাম, রোনান, ফারহান, নেহানদের নিয়ে এখনই পরিকল্পনা করতে হবে আমাদের। রোনান আমাদের আজীবনের নাম্বার নাইন শূন্যতা কাটাতে পারে। বাকি ৩ জন ভালো স্কোরিং উইঙ্গার হবে।
আর আমাদের দেশিদের বিদেশি লীগগুলোতে নিয়মিত চেষ্টা করা উচিত। গ্রাসরুটে ইম্প্রুভ করবার ভাঙ্গা রেডিও আমরা সবাই বাজিয়ে যাই, কিন্তু কোন কাজ হয় না। কাজ শুরু করা পরের কথা, আমরা মনে হয় গ্রাসরুট ব্যাপারটাই আমরা বুঝি না। প্রবাসীদের আনতে গিয়ে এ জায়গাটা ভুলে গেলে হবে না। হামজা যত যাই হোক, সে বাংলাদেশি বংশদ্ভূত ইংলিশ ফুটবলার। আমরা একেবারে বাংলাদেশি প্রডাক্ট হিসেবে কাউকে ইউরোপিয়ান লীগে দেখতে চাই।
🖋️ : Arefin zeesan